মুসলমানদের ধর্ম ও সংস্কৃতি সংক্রান্ত উচ্চশিক্ষাকেন্দ্রকে মাদ্রাসা বলা হয়। সুতরাং কওমি মাদ্রাসা মানে জাতীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেহেতু কওমি মাদ্রাসাগুলো সরকারি অনুদানের পরিবর্তে মুসলিম জাতির অর্থানুকূল্যে জনসাধারণের কল্যাণে পরিচালিত হয়, তাই এই ধারার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কওমি মাদ্রাসা বলা হয়। দ্বীনি শিক্ষায় শিক্ষিত, উন্নত চরিত্রের অধিকারী আদর্শবান মানুষ উপহার দেয়া এবং কুরআন-সুন্নাহ মুতাবিক সমাজ গঠন ও ঈমান আক্বীদা সংরক্ষণ করা। সারা পৃথিবীতে ইসলামের মহান আদর্শ কে সমুন্নত করার লক্ষ্যে প্রকৃত ইসলামী জ্ঞানের চর্চা করা। সমগ্র পৃথিবী যখন জাহিলিয়াতের আঁধারে নিমজ্জিত, পশুত্ব ও পাশবিকতায় ভারাক্রান্ত ধরিত্রী, বাতিল ও শয়তানিয়াতের দূর্দান্ত দাপটে পৃথিবীর অবস্থা যখন মুমূর্ষ, হিদায়েতের দিক নির্দেশনাসমূহ লালসাচ্ছন্ন হাতের বিকৃতির শিকার, এমনই এক মুহূর্তে হিদায়েতের বাণী নিয়ে আগমন করলেন সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। উন্নত চরিত্র ও বিশুদ্ধ জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে তিনি অন্ধকার সমাজকে আলোর পথ দেখালেন, পরাধীনতার দাসত্ব থেকে মানব জাতিকে মুক্ত করলেন। আজ মুসলিম সমাজ নগ্নতা ও অসভ্যতার জোয়ারে ভেসে চলছে। ইসলামই মানব জাতিকে পরিপূর্ণ মর্যাদায় সমাসীন করেছে। ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে মানব সমাজ আজ প্রকৃত অধিকার ও মর্যাদা হতে বঞ্চিত। এ কথা দিবালোকের ন্যায় স্পষ্ট যে, মুসলিম সমাজ আজ আল্লাহ বিমুখ আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হচ্ছে, অপরদিকে ইসলামী জীবনাদর্শ সম্পর্কে একেবারে অজ্ঞ থাকছে। যার ফলশ্রুতিতে মুসলমানেরা প্রকৃত অধিকার ও মর্যাদা থেকে নিদারুনভাবে বঞ্চিত হচ্ছে। তাই মানব জাতির এই দুরবস্থাকে বিবেচনাপূর্বক আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমের বদৌলতে উন্নত পরিবেশে, সুষ্ঠু ও সুন্দর থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাপনায় দ্বীনি শিক্ষার সাথে সাথে উত্তম চরিত্র এবং সাধারণ শিক্ষায় (বাংলা, অংক ও ইংরেজী প্রভৃতি) শিক্ষিত করে আদর্শবান মানব জাতি গড়ার মানসে সুন্নাত ও তাক্বওয়ার প্রশিক্ষণ দিয়ে গ্রহণযোগ্যতার দৃঢ় প্রত্যয়ে বাচ্চাদের জন্য একটি আদর্শ দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপিত হয়েছে। অতএব, আসুন! আপনার সন্তানকে গড়ে তুলুন একজন মুসলিম ও দ্বীনদার মুসলমানরূপে।
কওমী মাদ্রাসা এটি ইসলামী দ্বীনি প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে কওমী মাদ্রাসার শিক্ষা ব্যবস্থা শুধু দ্বীনি শিক্ষার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। আধুনিক শিক্ষার ও পরিবর্তনশীল বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে কওমী মাদ্রাসায় দ্বীনি শিক্ষার পাশাপশি বাংলা, ইংরেজি, অংক, বিজ্ঞান, ভ‚গোল, ইতিহাস ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিষয়ে পাঠদান প্রদান করে থাকে। মোহাম্মাদীয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসা তার ব্যতীক্রম নয়। অত্র মাদ্রাসা কওমী শিক্ষা বোর্ড ও জাতীয় শিক্ষা বোর্ডের সমন্বেয়ে নার্সারী থেকে অষ্টম শ্রেনী পর্যন্ত প্রত্যেক শ্রেণীর জন্য আলাদা আলাদা পাঠ্যসূচি সাজানো হয়েছে। তার-ই আলোকে আমাদের মাদ্রাসা আপনার সন্তানকে আদর্শবান ও সুসন্তান গড়ে তোলার লক্ষে নিরলস প্রচেষ্ঠা করে যাচ্ছে। বর্তমানে মোহাম্মাদীয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসায় (মহিলা ও বালক শাখা) ভর্তি কর্যক্রম চলমান। আপনি অনলাইনের মাধ্যে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারেন।
Facilisis in commodo lacus id amet. Nibh non turpis viverra enim sit. Platea lorem laoreet mauris, nisl tellus urna. Cursus mi bibendum blandit vitae amet aliquet diam dolor, magna. Adipiscing at dignissim neque, elit cursus ut sit.
Students are admitted through the year depending on the vacancies arising in a given class. Applications for the same can be addressed to the Principal at the school email id or via a form fill up through school’s website. Research: Identify potential educational institutions that meet the individual's needs and goals. Application: Submit a completed application form to the chosen institution. Supporting Documents: Submit required documents, such as transcripts, test scores, and letters of recommendation. Application Fee: Pay the application fee, if required by the institution.
It depends on the classes. Each class has different costing. Research: Identify potential educational institutions that meet the individual's needs and goals. Application: Submit a completed application form to the chosen institution. Supporting Documents: Submit required documents, such as transcripts, test scores, and letters of recommendation. Application Fee: Pay the application fee, if required by the institution.
It depends on the location. Kindly contact with the school authority regarding this matter. Thank you. Research: Identify potential educational institutions that meet the individual's needs and goals. Application: Submit a completed application form to the chosen institution. Supporting Documents: Submit required documents, such as transcripts, test scores, and letters of recommendation. Application Fee: Pay the application fee, if required by the institution.
To know the answer to this question please contact the responsible person.
Students are admitted through the year depending on the vacancies arising in a given class. Applications for the same can be addressed to the Principal at the school email id or via a form fill up through school’s website.
It depends on the classes. Each class has different costing.
It depends on the location. Kindly contact with the school authority regarding this matter. Thank you.
You don't have to manually bill and send invoices anymore. Our Subscriptions management automates billing and sends tax-compliant invoices on your behalf.